Constitutional status of SC/ST- Concept of Indian Polity– WBCS Exam
By Dipayan Ganguly, WBCS Gr A
পলিটির কন্সেপ্ট- Constitutional status of SC/ST
আমাদের সংবিধানে এটা বলা নেই যে কারা SC বা কারা ST। তবে 341 & 342 ধারায় SC এবং ST দের তালিকা তৈরি করার কথা বলা হয়েছে। কাউকে কিছু দিতে গেলে কমিশন গঠন করা উচিত। এত কিছু করলে Fundamental rights, DPSP নিয়ে ঝামেলা হবেই এবং কোর্টে কেস খামারি হবে। কোর্টে কেস মানেই সংবিধানে সংশোধন হবে।Continue Reading Constitutional status of SC/ST- Concept of Indian Polity
341 এর প্রথম ভাগে অর্থাৎ 341(1) এ বলা হয়েছে যে রাষ্ট্রপতি কোনো রাজ্যের সাথে পরামর্শ করে তালিকা তৈরি করবেন। কাদের? SC দের।
এই তালিকা তৈরি হবে by a notified Order of the President
341(2) তে বলা হল যে এই তালিকায় কাউকে ঢোকাতে হলে বা গলাধাক্কা দিতে হলে Act of Parliament লাগবে।
তার মানে 341 এর প্রথম ইনিংসে রাষ্ট্রপতি ব্যাটিং করবে আর দ্বিতীয় ইনিংসে আইনসভা।
তাহলে 342 ধারায় কি আছে?
341 এ যেমন দুই ইনিংসে রাষ্ট্রপতি আর আইনসভা SC দের জন্য চৌকা মারল, ঠিক সেরকমভাবে 342 এর দুই ইনিংসে ST দের জন্য ছক্কা মারবে।
অর্থাৎ 342(1) এ বলা হয়েছে যে রাষ্ট্রপতি কোনো রাজ্যের সাথে পরামর্শ করে তালিকা তৈরি করবেন। কাদের? ST দের।
এই তালিকা তৈরি হবে by a notified Order of the President
342(2) তে বলা হল যে এই তালিকায় কাউকে ঢোকাতে হলে বা গলাধাক্কা দিতে হলে Act of Parliament লাগবে।
আগেই বলেছি কাউকে কিছু দিতে গেলে কমিশন লাগবে, মানে গঠন করতে হবে। কাজেই 338 ধারায় SC এবং 338A ধারায় ST দের জন্য কমিশনের ব্যবস্থা করা হল।
এবারে Fundamental rights নিয়ে ঝামেলায় আসি। কাউকে ভাগ দিচ্ছ মানে discrimination হচ্ছে। কাজেই 15(4) ধারায় positive discrimination এর নামে বাকিদের চেঁচামেচি বন্ধ করে দেওয়া হল।
তাহলে DPSP?
46 নং ধারায় বলা হল যে SC ST দের educational and economic interests কে promote করতে হবে। কাকে? সরকারকে। না করতে পারলে কি হবে? কিছুই না কারণ DPSP কে কোর্টে তোলা যায় না। আর promote করতে পারলেও বাকিরা কিছু বলতে পারবে না। অর্থাৎ সরকারের মনমর্জি।
তাহলে কেস খামারি?
2006 সালে M.Nagaraj বনাম Union of India এর কেসে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিল যে 335 ধারা অনুযায়ী সরকার SC STদের জন্য কাট অফ নম্বর নিজের মত করে ঠিক করতে পারে। 335 ধারায় আগেই বলা ছিল যে সরকারকে SC ST দের দাবী দাওয়ার প্রতি নজর দিতে হবে। কোন ক্ষেত্রে? অবশ্যই চাকরি বাকরির ক্ষেত্রে।
তাহলে সংশোধন?
95th amendment act 2009 টা তোমরা নিজেরাই পড়ে নাও।
পলিটির আরও কিছু কন্সেপ্ট
Double membership in Parliament
এর মানে হল Executive এর দায়িত্বভার নিতে Legislature এর সদস্য হওয়া বাধ্যতামূলক। মন্ত্রীরা Executive কে নিয়ন্ত্রণ করার যে অধিকার পান, সেটি তাঁকে ভোটে জিতে আইনকক্ষের গদি লাভ করে তবে পেতে হয়। এটি হল Double membership
Extraterritorial powers of Parliament
সংবিধানের 245(2) ধারা এটি বলছে যে দেশের যে কোনও আইনের যদি বৈদেশিক যোগসূত্র থাকে, তবে তা সম্পূর্ণভাবে বৈধ। এর মানে হল যে বিদেশে যে সমস্ত ভারতীয়রা বাস করে তাদের স্বার্থের উদ্দেশ্যে ভারত সরকারের কোনও আইন অবৈধ নয়। এটি হল
Extraterritorial powers, অর্থাৎ পরিসীমার বাইরেও ক্ষমতা দেখানো।
Cooperative Federalism
১৯৩৫ এর আইন অনুযায়ী কেন্দ্র ও প্রাদেশিক স্তরে আইনসভা গঠনের কথা বলা হয়েছিল। বর্তমানে কেন্দ্র ও রাজ্য ছাড়াও জেলায় ত্রি স্তরীয় শাসনব্যবস্থা রয়েছে। প্রত্যেকটি স্তরে প্রত্যেকটি বিষয়ের ওপর আলাদাভাবে আইন প্রণয়ন না করে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে সুশাসনের অপর নাম হল Cooperative Federalism
Summon
এর মানে হল ডাকা। কাকে ডাকা? পার্লামেন্টের সদস্যদের। কে ডাকবেন? রাষ্ট্রপতি। সংবিধানের 85(1) ধারায় রাষ্ট্রপতিকে অধিকার দেওয়া হয়েছে পার্লামেন্টের অধিবেশনের জন্য সদস্যদের তলব করার। একটি অধিবেশনের শেষ ও পরেরটি শুরু হওয়ার মধ্যে যাতে ৬ মাসের বেশি ব্যবধান না থাকে, সেটিও দেখতে হয়।
Prorogue
এর মানে একটি অধিবেশনের শেষ হওয়া। শুরু হলে তো শেষ করতেই হবে। একটি অধিবেশনের শেষ ও পরেরটি শুরুর মধ্যে যে সময়টি থাকে তাকে Recess বলে।
Dissolve
এর মানে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ছুটি ঘোষণা করা। রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর সাথে আলোচনা ও পরামর্শ করে ৫ বছরের আগেই লোকসভা গুটিয়ে দিতে পারেন। তবে রাজ্যসভার সাথে এটি করা যাবে না, কারণ সেটি স্থায়ী কক্ষ। অবশ্য Emergency এর সময় লোকসভার মেয়াদ ৫ বছরের বেশি করাও সম্ভব, কারণ তখন অত খরচ করে ভোট কে করবে। ধর এটি করা হল এবং Emergency সময়কাল অতিবাহিত হয়ে গেল, তাহলে অতি অবশ্যই ছ মাসের মধ্যে আবার নির্বাচন করাতে হবে।
Please subscribe here to get all future updates on this post/page/category/website